মাধুকর ডেস্ক►
বিশ্বের নানা প্রান্তেই চলছে যুদ্ধবিগ্রহ, অশান্তি। বাংলাদেশও পার করেছে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি। যুদ্ধ, অশান্তি থেকে মানবজাতির মধ্যে শান্তির বার্তা পৌঁছে দিতে পৃথিবীতে আসেন খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট। খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা এই বিশ্বাস নিয়ে আজ আড়ম্বরপূর্ণ পরিবেশে উদ্যাপন করছেন বড়দিন।
আজ ২৫ ডিসেম্বর, খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। বাংলাদেশে এই উৎসব বড়দিন (ক্রিসমাস ডে) নামে পরিচিত।
দুই হাজার ২৪ বছর আগে এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিষ্ট। বর্তমান ফিলিস্তিনের বেথলেহেমে কুমারী মাতার গর্ভে জন্ম নেন তিনি। খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের মতে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। পৃথিবীতে শান্তির বাণী ছড়িয়ে দেয়া, মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করা এবং সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার করতে প্রভু যিশুর এ ধরায় আগমন ঘটেছিল।
সারা বিশ্বের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মতো বাংলাদেশের খ্রিষ্টধর্মের মানুষেরাও ধর্মীয় আচার, প্রার্থনা ও আনন্দ-উৎসবের মাধ্যমে দিনটি উদ্যাপন করবেন।
দেশের সব গির্জাসহ খ্রিষ্টান পরিবারগুলো ক্রিসমাস ট্রি সাজিয়ে, কেক তৈরি করে এবং মোমবাতি জ্বালিয়ে বড়দিন উদযাপন করবেন। সান্তা ক্লজ শিশুদের মধ্যে উপহার বিতরণের মাধ্যমে আনন্দে ভরিয়ে তুলবেন দিনটি। বড়দিন উপলক্ষে সারাদেশে সব ধরনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।