Ad
  • মাধুকর প্রতিনিধি
  • তারিখঃ ১১-৪-২০২৩, সময়ঃ বিকাল ০৪:৩৩

গাইবান্ধায় এমফোরসি প্রকল্পের চরাঞ্চলে চুক্তিবদ্ধ আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত

গাইবান্ধায় এমফোরসি প্রকল্পের চরাঞ্চলে চুক্তিবদ্ধ আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক ►

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এসকেএস ফাউ-েশনের সহযোগিতায় মেকিং মার্কেটস্ ওয়ার্ক ফর দি চরস্ (এমফোরসি) প্রকল্পের চুক্তিবদ্ধ ছাগল ব্যবসায়ী স্থানীয় এলএসপির উদ্যোগে গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের  মধ্য উড়িয়া চরে চরাঞ্চলে চুক্তিবদ্ধ আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষন  অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গত কাল মঙ্গলবার সকাল  ১০ টায় মধ্য উড়িয়া চরে চরাঞ্চলে চুক্তিবদ্ধআধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষন আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্ধোধন ঘোষনা করেন ডা. জহিরুল ইসলাম,প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর, উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা, ফুলছড়ি উপজেলা, গাইবান্ধা ।

উক্ত কৃষক প্রশিক্ষনে স্বাগত বক্তব্য, এমফোরসি প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং চরাঞ্চরে ছাগল পালন  কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা প্রদান করেন চন্দ্রনাথ গুপ্ত,  সিনিয়র ইন্টারভেনশন অফিসার, এমফোরসি প্রকল্প,এসকেএস ফাউন্ডেশন। উক্ত প্রশিক্ষনে ডা. জহিরুল ইসলাম, উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা, ফুলছড়ি উপজেলা, গাইবান্ধা,

ছাগল পালন কে গরীবের গাভী পালন বলে উল্লেখ করে ছাগলের জাত, বাসস্থান, খাদ্য, ভ্যাকসিন সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করেন। এছাড়াও  তিনি উল্লেখ  করেন যে, একটি দেশী ব্লাক বেঙ্গল জাতের ছাগল বছরে কমপক্ষে ৫ টি বাচ্চা দেয় এই একটি  ছাগল খেকে বছরে  ৫০ হাজার টাকা নাম মাত্র খরচে আয় করা সম্ভব।

চুক্তিবদ্ধ ছাগল ব্যবসায়ী মো. মাহমুদুল হাসান, ছাগল পালন এর উপর ফ্লিপচার্ট প্রর্দশন করে কৃষকদের প্রশিক্ষন প্রদান করেন এছাড়াও এ সময় মো.মোস্তা কিম বাবু উপ সহকারী প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা এবং মো, সাইদুর রহমান. ফিল্ড অফিসার এমফোরসি প্রকল্প,এসকেএস ফাউন্ডেশন উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের আর্থিক সহায়তায় এমফোরসি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা সুইস কন্ট্রাক্ট বাংলাদেশ ও বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। এতে সহযোগি সংস্থা হিসেবে কাজ করছে এসকেএস ফাউণ্ডেশন। প্রকল্পটির কার্যক্রম গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের ১২৫টি চরাঞ্চলে কাজ করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Ad

এ জাতীয় আরো খবর
Ad
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
Ad