- মাধুকর প্রতিনিধি
- তারিখঃ ২৬-৬-২০২৩, সময়ঃ সকাল ০৯:৩৬
কোরবানি হাটে চিলাহাটি কিং
নীলফামারী সংবাদদাতা ►
চিলাহাটি কিং সাদা ও কালো রঙের সংমিশ্রণে ফ্রিজিয়ান ষাঁড়টি দেখতে খুবই সুন্দর। বয়স মাত্র চার বছর। তাতেই ওজন দাঁড়িয়ে ২২ মণ অথ্যৎ (৮৮০ কেজি)। লম্বায় ১১ ফুট, উচ্চতা ৬ ফুট।
বাড়িতে লালন-পালন করা ষাঁড়টি এবার ঈদের আকর্ষণ। ২২ মণ ওজনের কিং এর দাম হাঁকা হচ্ছে ২০ লাখ টাকা। লোকজন দেখতে আসছেন ষাঁড়টিকে, কেউবা সেলফিও তুলছেন।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার সীমান্তবর্তী ভোগডাবুড়ি ইউনিয়নের চিলাহাটি সাহাপাড়া গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের অলিয়ার রহমানের ছেলে হাচারি ব্যবসায়ী মো. আব্দুল্লাহ। কোরবানি ঈদের জন্য কিং কে প্রস্তুত করেছেন। বাড়ির গাভী থেকে নেওয়া ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টির নাম রেখেছেন চিলাহাটি কিং।
বিশাল দেহের গরুটি দেখতে আশপাশের মানুষ প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন। কেউ তুলছেন কিং এর সঙ্গে সেলফি, ছবি, ভিডিও।
গরুর মালিক বলেন, মূলত দেশীয় খাবার যেমন খর, ভুসি, গম, ভুট্টা ও কাঁচা ঘাস, খৈল খাইয়ে গরু টাকে বড় করেছি। প্রতিদিন গরুটির পেছনে ৩৫/৪০ কেজির খাদ্যের জন্য ২ হাজার টাকা ব্যয় হয়। গরুর মালিকের সাফ কথা, কষ্ট করে ষাঁড়টি লালন-পালন করে বড় করেছি। তাই ২০ লাখ কেউ দিলে আমরা গরুটি ছাড়বো।
নীলফামারী জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোনাক্কা আলী জানান, জেলায় বেশকিছু খামার ও কৃষকের বাড়িতে বিশাল দেহি বিভিন্ন প্রজাতির গরু লালন-পালন করে বড় করা হয়েছে। যা মানুষের নজরে পড়ছে। লালন-পালনকারীরা কষ্টের প্রকৃত দাম পান সেই আশা করছি।
‘পুতিন বিশ্বাসঘাতকদের কখনই মা করবেন না’
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
রাশিয়া ও ওয়াগনার গ্রুপের মধ্যকার চলমান সংকটকে একটি ‘প্রকৃত দ্বিধা’ বলে অভিহিত করেছেন সিএনএনের সাবেক মস্কো ব্যুরো প্রধান জিল ডগার্টি। ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিনের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, যদিও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রিগোজিনকে সরে যেতে বলেছেন।
কিন্তু তিনি (পুতিন) বিশ্বাসঘাতকদের মা করেন না। মার্কিন নিউজ চ্যানেল সিএনএনকে দেওয়া এক সাাৎকারে ডগার্টি বলেন, যদিও প্রিগোজিনকে বেলারুশে যেতে বলেছেন পুতিন। কিন্তু ক্রেমলিনের কাছে ওয়াগনার প্রধান ‘বিশ্বাসঘাতকই’ রয়ে গেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, এটি একটি সত্যিকারের দ্বিধা। প্রিগোজিন যেখানেই থাকুন না কেন, যতণ পর্যন্ত তিনি নিজের মতো আচরণ করছেন, তার কোনো ধরনের সমর্থন আছে, ততণ তিনি হুমকিস্বরূপ। ’
প্রসঙ্গত, ওয়াগনারের সৈন্যরা শনিবার ভোরে রোস্তভ-অন-ডন শহরে প্রবেশ করে এবং আঞ্চলিক সামরিক কমান্ড দখল করে নেয়। শনিবারের বিদ্রোহে দিনের বেশিরভাগ সময়, দণি রাশিয়ান শহরটি ওয়াগনারের বিদ্রোহের কেন্দ্রে ছিল।